I'll help to manage your social accounts that will help to grow your business.
Organic traffic, Paid campaigns on all social channels.
Hi, This is Noman from Bangladesh. I'm a Digital Marketing expert who specializes in managing social media accounts. I am so much expert in Digital Marketing also have 2 years of experience in that so able to do that great work for you
- Page/Account Setup
- Content creations
- High-quality photos
- Post according to your desire
- Use of top hashtags.
- Use Demandable keywords
- Marketing plan.
- SEO of your website.
- Audience analysis
- Customized and relevant posts.
- Targeting audience
- Page Evaluation
- Page optimization
I do these things to do SMM, page setup, page management, online business.
- Youtube
100% safe service
FAST delivery
Quality service
24 hours availability
100% Satisfaction
All your posts will be personalized with your brand logo and Website URL.
Hire me! Take your business to the NEXT LEVEL.
NOTE: If you have any query feel free to ask.
Kindly contact me before placing an order
Regards
Abdullah AL Noman

Do you want an attractive Business or Fan Page that people will love to follow?
Hi, This is Noman from Bangladesh I'm a Digital Marketing expert who specializes in managing social media accounts. I am so much expert in Digital Marketing also have 2 years of experience in that so able to do that great work for you
This service includes:
- Facebook Page Creation
- Design outstanding Facebook cover photo and profile
- Add full detail of your business
- Add directions from google maps
- Advance Marketing on your business
- Add an auto-reply service.
- Linking of other social platforms like Instagram, YouTube, etc. with Facebook page.
- Call to action buttons.
- High Curated Posts
- Reviewing Analytics
- Trending Hashtags
- Engagement with Customers
- SEO friendly page
- 100% professional
- Facebook chat-bot (Included in Platinum Package only)
Why me?
- 100% safe service
- FAST delivery
- Quality service
- 24 hours availability
- 100% Satisfaction
Other Services:
- Instagram Page
- Twitter Page
- LinkedIn Page
Hire me! Take your business to the NEXT LEVEL.
NOTE: If you have any query feel free to ask.
For Order: https://www.fiverr.com/share/3b53dA
বর্তমান যুগ ডিজিটাল যুগ। আপনি পৃথিবীতে বাস করছেন ডিজিটাল প্রযুক্তির মাঝে। সেই হিসেবে আপনার ব্যবসায়ও অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে করতে হবে। আপনি তুলনামুলকভাবে কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে কাজ করতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং হল ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে পণ্য বা ব্র্যান্ডের প্রচারকে বোঝায়। ইন্টারনেট ডিজিটাল মার্কেটিং এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত। এছাড়া অন্যান্য মাধ্যমগুলো যেমনঃ তারবিহীন টেক্সট মেসেজিং, মোবাইল ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, ইলেকট্রনিক বিলবোর্ড, ডিজিটাল টেলিভিশন ও রেডিও চ্যানেল ইত্যাদিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান বা SEO মূলত আপনার ওয়েবসাইট এটি গুগল, ইয়াহু বিং বা অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিন অনুসন্ধান ফলাফলগুলি পর্যালোচনা করে থাকে। আজকের প্রতিযোগিতার বাজারে পণ্যের মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে এসইও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রয়েছে। এসইওর মাধ্যমে আপনার পণ্যকে গুগল সার্চের সবচাইতে উপরে নিয়ে আসবেন, তাহলে আপনার পণ্যের বিক্রিও বৃদ্ধি পাবে কারন বর্তমানে মানুষ কোন পণ্য কেনার আগে গুগল থেকে সার্চ দিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। গুগল তার তথ্য গুলো নিয়মিত আপডেট করে।
-সনাক্ত করুন এবং বিং, ইয়াহু এবং গুগল সার্চ বিজ্ঞাপনের নিয়ম অনুসরণ করুন তারা কোন প্রচারাভিযান চালাবার আগে যে ফরমেট অনুসরন করে থাকে।
-কখনও ডুপ্লিকেট কনটেন্ট ব্যবহার করা উচিতনা। এটা এসইওর ক্ষেত্রে খুবই ক্ষতিকর হবে।
মনে রাখবেন, এটার অধিকাংশ খরচ কার্যকর মার্কেটিং কৌশলের উপর ভিত্তি করে যা আপনার ব্যবসার জৈব ট্রাফিক নিয়ে আসবেন।
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং (SEM)
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং বা SEM এটি ব্যাপক মার্কেটিং কৌশল যা প্রাথমিকভাবে দেওয়া প্রচেষ্টার মাধ্যমে আপনার ব্যবসা ট্রাফিক ড্রাইভ হয়। তাকে আমরা Paid সার্চ মার্কেটিং বলে থাকি। আপনার ব্যবসার গঠনশৈলীর উপর ভিত্তি করে সাধারনত এ ধরনের মার্কেটিং করা হয়। এক্ষেত্রে কোন PPC (পে-পার-ক্লিক করুন) অথবা সিপিসি (খরচ প্রতি ক্লিকে) মডেল বা সিপিএম (খরচ প্রতি হাজার ইমপ্রেশন) মডেল নির্বাচন করতে পারবেন। এসইএম সাধারনত বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের হয়ে থাকে। যেমন-গুগুলের AdWords এবং বিং বিজ্ঞপ্তি (গুগল নেটওয়ার্কে), ইয়াহু বিং নেটওয়ার্ক সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। এছাড়াও এসইএম বিজ্ঞাপন অনুসন্ধান, মোবাইল মার্কেটিং, পুনঃবাজারজাতকরণের এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। SEM বর্তমান অনলাইন মার্কেটিং এর সব চেয়ে সাশ্রয়ী অনলাইন মার্কেটিং যা কিনা আপনার রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট বাড়াতে পারে।
কন্টেন্ট সৃষ্টি করা
গবেষণায় দেখা গেছে বিষয়বস্তু নির্মাণের জন্য গুগলের অ্যালগরিদম ২০১৪ ব্যবহৃত হয় বেশি। সাম্প্রতিক সময়ে গুগল অ্যালগরিদম পরিবর্তন করেছে। অনলাইনে আপনার কনটেন্ট, যেকোন পোস্ট কিংবা ফোরাম ডিসকাশনে যাতে আপনার টার্গেটেড কিওয়ার্ডের উপস্থিতি থাকে যাতে খুব সহজে আপনার টার্গেটেড পাঠক আপনাকে খুঁজে পেতে পারেন। প্রত্যেকদিন নির্দিষ্ট সময় পর পর মাল্টিমিডিয়া কন্টেন্ট গুলোকে আপডেট করা উচিৎ। সোশ্যাল মিডিয়া কন্টেন্ট পোস্ট করা ক্ষেত্রে অটোমেটিক প্রক্রিয়া ব্যবহার করা উচিৎ। আপনি বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের জন্য আপনার বিষয়বস্তু কাস্টমাইজ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, মোবাইল ফোনের জন্য বিষয়বস্তু সহজ এবং সংক্ষিপ্ত হতে হবে। মনে রাখবেন, একটি কার্যকর কৌশল আপনার পাঠকদের জন্য তৈরি করবেন এবং তারা আপনার কাছ থেকে আরো তথ্য জানতে আগ্রহী হবে। একটি ভাল কন্টেন্ট ভাগ করা এবং আপনার ব্যবসা ব্র্যান্ডিং জন্য সবচেয়ে ভাল উপায়।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
আপনার ব্যবসায়িক পণ্যের প্রচারের জন্য এর চাইতে ভাল জায়গা, এখনও নাই। একটি এ্যাক্টিভ কমিউনিটি তৈরি করুন। এমনভাবে একটি কমিউনটি তৈরি করুন যেখানে সকল মেম্বার এ্যাক্টিভ থাকবে। ফেসবুকে কমিউনিটি তৈরি করার জন্য গ্রুপ কিংবা পেজ তৈরি করুন। এমনি করে টুইটার, গুগল প্লাস কিংবা লিংকেডিনে কমিউনিটি তৈরি করুন। আপনার টার্গেটকৃত ক্রেতাদের সাথে সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে বিভিন্ন আলোচনাতে অংশগ্রহন করতে পারেন। কাউকে ইমেইল পাঠানোর ক্ষেত্রে আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার পেজ কিংবা গ্রুপের লিংকগুলো সিগনেচার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। আপনার নিজের ওয়েবসাইটে কিংবা কোন ব্লগে পোস্ট দেয়ার ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়ার লাইক বাটন যুক্ত করুন। সকল সোশ্যাল মিডিয়াতে সক্রিয়ভাবে নিয়মিত অংশগ্রহণের জন্য ম্যানেজমেন্টটুলস (HootSuite, TweetDeck) ব্যবহার করুন যা আপনার সময়কে সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে ভাল ফলাফল বের করতে সাহায্য করবে। নিয়মিত পোস্ট দিতে হবে। সেটা একটা রুটিন অনুযায়ী করলে ভাল হয়ে। যেমন, ৩ দিন পর, ১ সপ্তাহ পর। তাহলে নিয়মিত ভিজিটর আসবে নতুন কিছু পাবার আশায়।
ডিজিটাল ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন
এটি অনেকটা আবার আপনার SEM ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি উপসেট মার্কেটিং ব্যবস্থা। সম্ভাব্য শ্রোতাদের লক্ষ্য করে ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন ফরম্যাটের বিভিন্ন টুল ব্যবহার করতে পারেন- এটি টেক্সট, ইমেজ, ব্যানার, সমৃদ্ধ মিডিয়া, ইন্টারেক্টিভ বা ভিডিও বিজ্ঞাপন হতে পারে। আপনার আগ্রহ, বিষয়বস্তু বিষয় বা ক্রয় চক্রের গ্রাহকের অবস্থানের উপর ভিত্তি করে আপনার বার্তা কাস্টমাইজ করতে পারেন।
তবে মনে রাখবেন, ডিজিটাল ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন তুলনামূলকভাবে ব্যয়বহুল। আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ভাল ROI চালনা করলে বিশেষজ্ঞদের মতামতের প্রয়োজন হতে পারে।
পুনঃলক্ষ্য স্থির এবং পুনঃমার্কেটিং
পুনঃলক্ষ্য স্থির এবং পুনঃমার্কেটিং একটি কৌশল যেখানে দেখতে পাবেন গ্রাহকরা আপনার ওয়েবসাইটটি কতবার ভিজিট করেছে। এটা কুকি প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে করা হয়। Retargeting একটি পছন্দের কৌশল হিসেবে গ্রাহকদের মাঝে যারা ইতিমধ্যে আপনার ব্যবসা আগ্রহ দেখিয়েছে টার্গেট হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। আপনি সামাজিক নেটওয়ার্কে বা মোবাইলেও আপনার সাইটে Retargeting ব্যবহার করতে পারবেন।
মোবাইল মার্কেটিং
এসএমএস(SMS) মার্কেটিং, এমএমএস(MMS) মার্কেটিং, ব্লুটুথ মার্কেটিং, ইনফ্রারেড মার্কেটিং এর মাধ্যমে মোবাইল মার্কেটিং করা হয়। আর এগুলোর মধ্যে “SMS FOR MOBILE” মার্কেটিং পদ্ধতিটি খুবই গুরুতুপূর্ণ। আপনি ভার্চুয়াল জগৎ এর, ডিজিটাল যুগের মানুষ। আপনার ফেসবুক, টুইটারে অনেক ফলোয়ার থাকতে পারে। তাদেরকে আপনি মেসেজ অথবা টুইট করতে পারেন আপনার keyword গুলো। হয়তো তারাও SMS এর মাধ্যমে আপনার প্রোডাক্টের সাবস্ক্রাইবার হতে পারে। যারা আপনার প্রডাক্টের নিয়মিত সাবস্ক্রাইবার হয়েছে তাদেরকে আপনি আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কিত বিবরণের মেসেজ পাঠাতে পারেন। মেসেজ হবে সংক্ষিপ্ত, to-the–point এ এবং ১৬০ ওয়ার্ডের বেশী নয়। মেসেজ হবে ফ্রেণ্ডলি যাতে সাবস্ক্রাইবার এমন মনে না করে যে আপনি আপনার কোম্পানীর প্রোডাক্ট কেনার জন্য তাকে প্ররোচিত করছেন। এই মার্কেটিং পদ্ধতিটি খুবই ফ্লেক্সিবল এবং এটি টাকা তৈরীর টুল হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে।
ইন্টারেক্টিভ মার্কেটিং
আপনার ওয়েবসাইটে কি ধরনের ভিজিটর আসে আর কতজন ভিজিটর আসে তার উপরেই আপনার ওয়েবসাইটের সকল সাফল্য নির্ভর করে। আপনি একটা ভিডিও তৈরি করে সেটা বিভিন্ন ভিডিও সাইটে দিতে পারেন যেমন ইউটিউব, ডেইলিমোশন, ভিমিও, রেভের ইত্যাদি। এতে আপনার ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়বে আর অনেক মানুষকে আপনার ওয়েবসাইটে আসতে বাধ্য করবে।
ভাইরাল মার্কেটিং
আপনি যেই সেক্টরেই থাকুন না কেন, আপনার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে ভাইরাল মার্কেটিং ও কনটেন্টের গুরুত্ব বলে হয়তো শেষ করা যাবেনা। ছবি বা লেখাকে প্রোমোট করতে আপনার আর তেমন খাটনি করার প্রয়োজন হবে না। মানুষই ভাইরাসের মত কনটেন্টটি ছড়িয়ে দেবে। এই ধরণের কনটেন্ট তৈরী ও প্রকাশ করার পরে আপনার কাজটি হল তার দিকে নজড় রাখা, যেমন ফেসবুক, ইউটিউব ইত্যাদি প্রায় সকল সোশাল মিডিয়াতেই ইনসাইট বা এ্যানালিটিকস রয়েছে যা দিয়ে আপনি একটি কনটেন্ট কতোটা ভালো পারফর্ম করছে বা না করলে কি সমস্যার কারণে করছে না ইত্যাদি জানতে পারেন। দিন শেষে, একটি কথা না বললেই নয়! তা হল ভালো কনটেন্ট তৈরী করুন। ক্যাপশান, পোস্ট করার সময়, প্রিভিউ ইমেজ ইত্যাদির উপরেও অনেকাংশে ভাইরালিটি নির্ভর করে।
ইমেইল মার্কেটিং
যখন আমি আমার বার্তা গ্রাহকদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে পোঁছাবো তখন তাকে আমরা ইমেইল মার্কেটিং বলব। একটি কার্যকর ইমেইল মার্কেটিং সফটওয়্যার দিয়ে আপনার ই-মেইল লিস্ট গ্রাহকদের পছন্দ এবং অপছন্দ এবং খরচ অভ্যাস সহ বিভিন্ন কারণের উপর ভিত্তি করে আলাদা করে বজায় রাখতে পারেন। ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে একটি অনলাইন মার্কেটিং পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি আপনার পন্যের এবং সেবার প্রচার করতে করতে পারবেন এবং আপনার সাইটের প্রচার করতে পারবেন। বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ছোট বড় অসংখ্য প্রতিষ্ঠান এই পদ্ধতির মাধ্যমে তাদের আয় বৃদ্ধি করছে। ইমেইল মার্কেটিং হল আপনার ক্রেতাদের কাছে আপনার পণ্যের তথ্য পৌছানোর সবচাইতে কাযকরী পদ্ধতি। ইমেইল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আপনার যা ভাবতে হবে- বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন বয়সের কিংবা বিভিন্ন ক্যাটাগরির মানুষের মেইল এড্রেস জোগাড় করুন, যে পণ্যের মার্কেটিং করতে চান, সেটি নিয়ে ভালভাবে গবেষণা করুন, অন্য কোম্পানীর একই পণ্যকে নিয়ে ও তাদের মার্কেটিং কৌশল নিয়ে গবেষণা করুন, সবচাইতে সহজভাবে আপনার পণ্যের গুণ বর্ণনা করুন আপনার মেইলে। ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য প্রয়োজন একটি ওয়েবসাইট, মার্কেটিং টুলস এবং পন্য বা সেবা। ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে মুহূর্তেই আপনি আপনার পণ্য এবং সেবা কে হাজার হাজার গ্রাহকের কাছে তুলে ধরতে পরবেন এবং এতে করে আপনার পন্যটি জনপ্রিয় হতে থাকবে। ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার পণ্য অধিক পরিমানে বিক্রি হতে থাকবে ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
আপনি যখন আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং স্কিল টা ব্যাবহার করে অন্য কারও প্রডাক্ট অথবা সার্ভিস কমিশন ভিত্তিক প্রমোশন করবেন সেটা হবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এমন কোন বিষয় নয় যেখানে আপনি রাতারাতি খুব বেশি কিছু করে ফেলতে পারবেন। এখানে তারাই সফল হবে যারা ধৈর্য সহকারে কাজ করে যেতে পারবে।
ডিজিটাল মিডিয়া পরিকল্পনা ও বায়িং
যখন মিডিয়া এজেন্সি গবেষণা এবং একটি সমন্বিত কৌশল ফ্রেমওয়ার্ক এর সমন্বয়ে মার্কেটিং হয় তখন আমরা এটাকে ডিজিটাল মিডিয়া পরিকল্পনা বলে থাকি। স্মার্ট ডিভাইস ও ইন্টারনেটের প্রসারে দিনকে দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে অনলাইন মিডিয়াগুলো। ফলে বিশ্বের নামিদামি ব্র্যান্ড ও কোম্পানি থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে প্রচার প্রচারণার একটি বড় মাধ্যম হিসেবে বেছে নিচ্ছেন অনলাইন মার্কেটিং। ফলে অনলাইন মিডিয়ার প্রসারে ছাপা পত্রিকা, গতানুগতিক বিলবোর্ডসহ পুরাতন সব প্রচার মাধ্যমকে পেছনে ফেলার পথে এই নব্য মিডিয়া।
ওয়েব এনালিটিক্স
আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক ওয়েব Analytics। মূলত, ওয়েব এনালিটিক্স সংগ্রহ করা, পরিমাপ, বুঝতে, বিশ্লেষণ, পরিকল্পনা, রিপোর্ট করা এবং আপনার ব্যবসার জন্য ওয়েব কার্যক্রম ভবিষ্যদ্বাণী করতে আপনাকে সাহায্য করবে। ওয়েব এনালিটিক্স ওয়েব পরিসংখ্যান সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা উচিত নয়। কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওয়েব এনালিটিক্স হচ্ছে গুগল এনালিটিক্স, স্প্রিং মেট্রিক্স, অপেরা, প্রিন্ট। এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে প্রত্যেক বিজ্ঞাপনদাতা তার ব্যবসা বুঝতে ওয়েব এনালিটিক্স ব্যবহার করা হয়।
এটা গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য বিভিন্ন মার্কেটিং কৌশল ব্যবহার করতে পারেন এবং এর মধ্যে থেকে আপনাকে বেছে নিতে হবে কোন কৌশলটি ব্যবহার করলে বেশি লাভবান হবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং একটি গতিশীল মাধ্যম এবং আপনি সবসময় আপানার কাজের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি আপনার গ্রাহকদের চেনেন এটাই যথেষ্ট নয়। কোম্পানীর পণ্যের প্রসারের জন্য আমরা বিভিন্নভাবে মার্কেটিং করি যেমনঃ লিফলেট, পোস্টার ইত্যাদি। বর্তমানে ডিজিটাল যুগ। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে সবচাইতে বেশি মানুষের কাছে পণ্যের প্রচার করা যায়, এবং ডিজিটাল মার্কেটিংয়েই সবচাইতে বেশি ব্যবসায়িক সফলতা পাওয়া যায়। অনেক ধরণের ব্যবসা আছে যে গুলো গড়েই উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংকে কেন্দ্র করে।খুব সহজে ক্রেতার কাছে পৌঁছানো যায় বলে, অনলাইন ব্যবসায়ীদের জন্য তো অবশ্যই।

Keywords play a big role in ranking videos on YouTube. If you can't choose the right keywords for your video, your video won't show up in the search results, and if you don't show up in the search results, it won't have a view or a subscriber.
You can do keyword research through many tools
Ubbersugggest:
Keyword.io:
Keyword planner:
VidIQ:
With these, you can find the desired keywords. But these keyword tools will not be of much use to you for ranking on YouTube.
We all make the mistake that we copy from the keyword tools and select the video tag But in fact, we do not research whether this keyword is being searched on YouTube or whether this keyword has been ranked. For this, I would suggest you find the keyword for your video through organic.

F-commerce, Facebook commerce all are introduced to the buying and selling of goods and services through Facebook.
Facebook created by Mark Zuckerberg and it launched on February 4, 2004. F-commerce is the newest platform of online business to new young entrepreneurs in so many countries due to its wide marketing rich. It is easy to target and interact with people and get a higher return on investment. That is why it becomes more popular for the new generation. There is no difference scenario in Bangladesh. People choose this site because it is easy to use. Even those who are unemployed also can run business here whatever it does not matter is it small or big. They can easily open the f-store and can earn handsomely here.
Basically, F- commerce is combining with Social Commerce which includes WhatsApp, Instagram, Linkedin, Twitter, etc. 79% of e-commerce sells in India through social media services.
There is a summary based on in March 2020 Facebook users in Bangladesh.37912000 people users in Bangladesh of 22.3% of the entire population. The majority of them were men which is 71.6% and women 28.4%. The difference between men and women aged 25 to 34 which is saying napoleoncat.com. https://bit.ly/2WsCws0.
F-commerce is now a growing platform for entrepreneurs in Bangladesh. Especially for women who are work from home and be financially independent through online business.
F-commerce makes it comfortable for a female who can do their business from home. For this reason, they do not need to travel outside. Also it saves them from harassment. They can make balance their daily duty and give time to family.
Business depends on marketing activities. An exact marketing communication reaches the targeted audience for better results. F-commerce makes it easy for entrepreneurs to target their audience in minimum cost.
Moreover it takes low cost because in f-commerce there is no need for storing inventory, employee staff, place rent, utility bill, etc. Online business needs only a laptop, smartphone, internet connection.
It creates more employment for all. Women who do business online they make employment for other women too. They boosting the economy more significantly.
F-commerce has given space for those women who are creative and who has a dream. They can show there hidden talent through f-commerce. In this way f-commerce help them to nurture their skills.

![]() |
Here is the list of best new small business ideas.
1. Flower shop.
Flower is a symbol of love and holy for everyone. It’s a most profitable niche and low investment product. Flower have a demand in any occasion, special days and parties. So, you can sell flower and earn a handsome money all time in a year. You need to choose right location for flower shop. In average all small to large Cities, flower is a highly demand product.
2. Gifts shop.
Gift shop is a popular small shop. It’s also known as discount shop or fixed price shop. Everyone provide gift each other’s on special days. So it’s a profitable business but not required huge investment. If someone start a gift shop on a proper location like besides school/college/shopping mall then can be successfull within few months.
3. Coffee shop.
Coffee is a fashionable, luxury and healthy drinks to young and middle aged people. That’s why You can start your business with a coffee shop. Not required to invest huge money for coffee shop but you will earn handsome profits from a small coffee shop. Besides a college, school, University, corporate office, railway station, Bus stop, park, resort or any busy place is the best location for coffee shop.
4. Electrician Agency.
Electrician Agency is a innovative business idea in Bangladesh. Few experienced electrician start this agency easily. It’s will be popular in online and offline. Have a great demand in experience electrician in cities and villages in Bangladesh.
5. Ladies Boutique.
Ladies fashion or boutique is the ideal business foe women entrepreneur’s. H a great opportunity to success in boutique business because it’s a high demandable business in Bangladesh. But need creativity and unique idea to start boutique and ladies fashion house.
6. Used products shop.
Used products selling is the most profitable and growing business in Bangladesh. Different categories electronic products, gadgets, furniture etc most popular in this business. Already many business reached out successful to selling used product in online and offline.
7. Relocation company.
Relocation company is known also as moving company. It’s provide home, office relocating services or consumer products delivery services. Home, office or outlet changing is a regular matter but not enough relocation service in our country.
8. Laundry service.
Laundry service is very important consumer service in our daily life. But we can’t do this work properly, that’s why we need help of a laundry man. So, if you have a good idea about laundry then you can turn this a profitable business. You just need few fund for rent a shop and a few accessories to start laundry service business. All place are fit for laundry business.
9. Food delivery.
Food delivery is a city based business. It’s not a online based business but also a contractual business. In generally, this firm supply and delivered food, lunch, dinner to their clients home, office or workplace. It’s a related business like restaurants or Catering service.
10. Travel agency.
Travel and tourism industry is the most growing sector in Bangladesh. There are many travelers crowds to different tourist place. Most of them haven’t previous experience in traveling. Then they need to help of a travel agency. Three type travel agency available in Bangladesh. Local, international and Haj Agency. Local travel agency best for startup.
11. Pet Shop.
Pet shop is the most innovative startup business in Bangladesh. Western dog, cat, different categories birds, Rabbit etc are most popular in Bangladesh. Mainly top cities are best place for pet shop.
Best creative and innovative business ideas in Bangladesh.
12. Tattoo Studio.
Tattoo studio is a startup creative business in Dhaka or large cities in Bangladesh. Tattoo is very popular for Young girls and boys. So, a tattoo lover and artist start this interesting business to build her career.
13. Custom furniture work shop.
Furniture is the most useful product that’s use in home, office, outlet, shop or any organization. If you start a furniture design workshop with your creative idea then you can success your business easily. It’s a low investment business and have available bank loan. This business for best for creative individual person or partnerships. Custom design furniture shop is a profitable business in over the Bangladesh. Now a day’s from small town to large Cities Furniture shop is a innovative business to creative entrepreneur.
14. Photography.
Photography is the most attractive creative skill. You can turn your passion to a profitable businessto start a photography agency. From a simple birthday party to large corporate companies everywhere need a professional photographer.
E-commerce, real estate, retailer, fashion and apparel, marketing agency, creative agency, wedding planner’s companies are main client for a Photography/Videography agency.
15. Web design agency.
Now a days, without website a business have no value. A responsive web must need to all businesses. For this reason web design and development agency is the most demandable business in the digital world. Government of Bangladesh provide extra facility in IT industry. So, it’s a great opportunity for IT Specialist to start web design and development agency.
16. Digital Marketing agency.
Digital Marketing is the international online business. In startup business, e-commerce, consumer service, retailers, IT, software, food etc industries digital marketing is the key to success. So, it’sa great opportunity for beginners to start digital marketing consultant or agency. There are many offline and online resources available for learn and start digital marketing agency.
17. Wedding planning.
Wedding planning service is a innovative business in Bangladesh. This business for a creative and talented entrepreneur. But wedding planning service have demand in Large cities. If you have good experience about wedding planning, decorations, personal Shopping, light interior design, event planning then this business for you. Obviously you need 3/4 stuff and some fund start wedding planning service.
18. Hair salon.
Hair salon is a low investment business without any risk because It’s not required product to sell. You sell service and earn money. At first need few invest to rent a shop and few accessories. Recently hair salon become the top profitable business. So, if you experience in hair cutting, hair design and coloring then this fashionable business for you.
Best online Business Ideas in Bangladesh.
19. Ecommerce.
Not necessary to saying anything new about Ecommerce. It’s a most popular online business in Bangladesh and the world. It’s not required a showroom or outlet. You can sell your own product on your own website third party website like Evaly. Electronics, gadget, fashion, fitness, beauty products most popular in ecommerce. At first you need good idea about ecommerce business. YouTube and Blog site is enough for leaning ecommerce.
20. Freelancing.
Freelancing industry is one of the most growing industry in the world. It’s a contract base or hourly base jobs. You can start your freelancing career to develop a specific skill. Here is the list of most demand and high paying freelance jobs and websites. You can learn freelancing from blog, tutorial website and YouTube.
21. Affiliate Marketing.
Affiliate marketing is a online business. Create a niche related blog or website to start a affiliate marketing. There are many free resource and tutorial available to learn affiliate marketing.
22. Blogging.
You have a great opportunity to turn your passion into a profitable business. You can start your business to create a personal blog. You can make a free blog or paid custom domain blog. Write your interesting niche regularly on your blog and join AdSense or Affiliate program when fulfill specific requirements. You can learn blogging from blog and YouTube.
Conclusion : I hope these idea’s help you to start a new business and earn a handsome money. If you have any more better idea’s then please let me know in comment’s section or send me direct by email.

(পাসওয়ার্ড হ্যাক) অনলাইনে ফেসবুক,টুইটার,ইমেইল একাউন্ট আমাদের সবার কাছেই আছে, হয়ত অনেক গুলোই হবে।আর এই একাউন্ট গুলো নিরাপদে রাখার জন্য আমরা অনেক চেষ্টা করি।আমরা সবাই জানি যে এই পাসওয়ার্ড গুলো শুধু আমাদের মাথায় থাকে না এই পাসওয়ার্ড গুলো আমাদের থেকে অনেক দূর কত গুলো সার্ভারেও থাকে যার নিয়ন্ত্রণ আমাদের কাছে নেই এবং এই সার্ভার গুলো কোথায় অবস্থিত তাও আমাদের জানা নেই।তাহলে এই অবস্থায় কিভাবে আমাদের পাসওয়ার্ড হ্যাক করে হ্যাকাররা আমাদের একাউন্টের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় আজ আমরা এই বিষয় সম্পর্কেই কথা বলব, তাহলে চলোন শুরু করা যাক।
আজ কত গুলো হ্যাকিং মেথড এবং এগুলো থেকে নিরাপদে থাকার কৌশল গুলো বলব।
১)Social Engineering Attack: এই মেথডটা অনেকটা আপনার মস্তিষ্ককে নিয়ন্ত্রন করে কাজটা করা হয়। এই মেথডে হ্যাকার প্রথমেই আপনার সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা শুরু করে দেয় যেমন:আপনার নাম,কোথায় থাকেন,মোবাইল নাম্বার,আপনার প্রেমিকার নাম,স্ত্রীর নাম,বাবার নাম,মার নাম,সন্তানের নাম,কোথায় কাজ করেন ইত্যাদি ইত্যাদি।এরকম অনেক হাজারও তথ্য নিতে চাইবে এবং আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে যেন আপনার মধ্যে একরকম বিশ্বাস তৈরী করতে পারে যেন আপনার মনে হয় ওরা আপনার উপকার করছে।এর মধ্যে দিয়েই আপনার পাসওয়ার্ড ওরা অনুমান করে পেলবে বা আপনাকে সরাসরি জিজ্ঞাসা করবে আর আপনি বলেও দিবেন।এইরকম ঘটনা সচরাচরই আমাদের সঙ্গে ঘটে যেমন বিভিন্ন কম্পানির কাস্টমার কেয়ার থেকে কল আসে এবং ওখান থেকে খুব মিষ্টি সুরে আপনার সঙ্গে কথা বলে এই কাজের জন্য ওই কাজের জন্য বিভিন্ন ধরনের তথ্য নিতে থাকবে আর আমরা বোকার মত অনেক সময় নিজের পিন বা পাসওয়ার্ড নাম্বার ও বলে দেই অবশেষে হয়ে যাই হ্যাকিং এর শিকার।
Social Engineering Attack থেকে বাচতে হলে আপনাকে যা করতে হবে: কখনো পাসওয়ার্ডে আপনার নাম,বাবা-মার নাম,প্রেমিকার নাম বা মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করবেন না।অপরিচিত কারো সাথে নিজের ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করবেন না এবং পরিচিত কারো সাথে গোপন তথ্য শেয়ার করবেন না।
২)Phishing site: পিশিং সাইট হচ্ছে হ্যাকার আপনার যে ওয়েবসাইটের পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে চায় ঠিক দেখতে একই রকম একটা সাইট ডিজাইন করবে এবং ওই সাইটে আপনাকে দিয়ে লগইন করাবে আর যেই আপনি লগইন করবেন সঙ্গে সঙ্গে আপনার পাসওয়ার্ড ইমেইল মোবাইল নাম্বার সব কিছু হ্যাকারের কাছে চলে যাবে।এখন কথা হচ্ছে হ্যাকার আপনাকে দিয়ে কিভাবে পিশিং সাইটে লগইন করাবে, এই কাজটি করতেও তারা Social Engineering Attack ব্যবহার করে।অনেক সময় ওরা আপনার ইমেইলে আপনার ব্যাংক বা ফেসবুক ,গুগলের মত দেখতেই ইমেইল থেকে ইমেইল করে বলবে আপনার একাউন্টে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়য়েছে সমস্যাটি সমাধান করতে এই লিংকে ঢুকুন।আর তখনই আপনার সামনে আপনার ব্যাংকের মত বা ফেইসবুকের মত পিশিং সাইট খুলে যাবে যা দেখতে ঠিক একরকমই হবে আর আপনি সরল মনে সেখানে আপনার ইমেইল পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করবেন আর সঙ্গে সঙ্গে সব কিছু কেল্লাপথে।এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন যে ওরা কিভাবে জানবে আপনি কোন ব্যাংক ব্যবহার করেন বা আপনার ইমেইলই বা কি করে জানবে? আমি উপরেই বলে এসেছি Social Engineering Attack এর কথা এই মেথড কাজে লাগিয়েই আপনার এই সাধারন তথ্য গুলো হাতিয়ে নিবে।
পিশিং সাইট থেকে বাচতে চান তাহলে আমার এই ভাইরাস টুটাল লেখাটি পড়েন এখানে ভাইরাস টুটাল সম্পর্কে বলা আছে এটি একটি গুগলের ওয়েব সাইট এখানে আপনি কোনো লিংকে ঢুকার আগে ওই লিংকটা স্ক্যান করে নিতে পারবেন ,যদি ওই লিংকটি কোনো পিশিং সাইট বা ভাইরাস আক্রমনাত্নক হয় তাহলে খুব সহজেই বুঝে নিতে পারবেন।
3)Key-logger: কি-লগার জিনিস টা খুবই ভয়ানক, এটা সাধারনত সফ্টওয়্যার বা হার্ডওয়্যার আকারে থাকে।হ্যাকার এই সফ্টওয়্যারটি আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করে দিবে তারপর থেকে আপনার কি-বোর্ড দিয়ে যেকোনো জায়গায় লগইন করলে সেই লগ ফাইল গুলো হ্যাকারের কাছে পাটিয়ে দিবে। আপনার আশে পাশে এমন কেউ থাকতে পারে যে আপনার ক্ষতি করতে চায় সে সহজেই এই মেথডে কাজে লাগিয়ে আপনার ক্ষতি করতে পারে।তাই আপনার কম্পিউটার বা ল্যাপটপে কারো পেন ড্রাইভ লাগানোর আগে আপনার কম্পিউটারে ভাল কোনো ফায়ারওয়াল( firewall) সফ্টওয়্যার ইন্সটল দিয়ে রাখুন ।
পাসওয়ার্ড সেইফ রাখার জন্য কিছু টিপস
- পাসওয়ার্ড বানানোর সময় একটু চালাকি করে পাসওয়ার্ড বানাবেন যেমন E কে 3, a কে @, O কে 0,A কে 4 দিয়ে পাসওয়ার্ড বানাবেন।
- সবসময় ক্যাপিটাল লেটার স্মলার লেটার ব্যবহার করবেন।
- নিজের নাম বা নাম্বার ,নিজের পরিচিত কারো নাম ব্যবহার করবেন না।
- পাসওয়ার্ড নিয়মিত পাল্টাতে হবে।
- পাসওয়ার্ড যতটা সম্ভব লম্বা করে বানাবেন, ৮ টি অক্ষর থেকে বেশি অক্ষর দিবেন

প্রচন্ড গরম, গরমে এক একজনের প্রাণ যায় যায় অবস্থা। গরমে সুস্থ থাকতে কত কিছুই না করছেন আপনি। পত্রিকায় পত্রিকায় ছাপা হচ্ছে “এই গরমে সুস্থ থাকার ১০ উপায়” শীর্ষক নানা রকম আর্টিকেল। এই গরমে চারপাশে যখন এত হা-হুতাশ ধরনের অবস্থা, এত সুস্থ থাকার চেষ্টা, তখন গোপনেই কিন্ত অনেকে অসুস্থ হচ্ছেন অনলাইনের বিশাল দুনিয়ায়। একটু ভালো করে কান পাতলেই শুনতে পারবেন তারকা থেকে স্কুলছাত্র কেউই এখন আর বাদ যাচ্ছেন না হ্যাকিং স্প্যামিং এর হাত থেকে। আজকে এই তারকার ফেসবুক হ্যাক তো কাল ওই তারকার, আর এই তারকা রাজির বাইরে যারা আছেন তাদের অনলাইনে কোন ঝামেলা হওয়া মানে তো মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়া। আজকের এই লেখা মাথায় আকাশ ভাঙ্গাভাঙ্গি বন্ধ করার জন্য। অফলাইনে একটু সুস্থ থাকতে এত কিছু করছেন, অনলাইনে সুস্থ থাকতে একটু কষ্ট করে নাহয় এই লেখাটি একটানে পড়ে ফেললেন।
ফেসবুক বিড়ম্বনা
অনলাইনে যেসব ঝামেলা অহরহ হচ্ছে তার মধ্যে সম্ভবত এক নাম্বারে থাকবে ফেসবুকের অ্যাকাউন্ট হাতছাড়ার ব্যাপারটি। বাই বর্ন আমরা খুবই জ্ঞানী জাতি, ক্রিকেট থেকে শুরু করে পারমানবিক প্রকল্প এমন কিছুই নাই যেই জায়গায় আমরা আমাদের বিশেষজ্ঞ মতামত জাহির করি না। আর সেই জাহিরের সবচেয়ে ভালো অস্ত্রের নাম ফেসবুক। আমাদের সবার আর কিছু থাকুক না থাকুক একটা করে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট সবার থাকে। কিন্ত টাইমলাইনে যতই আগুন ঝরানো স্ট্যাটাস দিই না কেন, আমাদের বেশিরভাগের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট কিন্ত আনসিকিওরড অবস্থায় থাকে। আপনার আশেপাশের বন্ধু-বান্ধবকে জিজ্ঞেস করেন তাহলেই বুঝবেন। প্রায় সবাই এই ব্যাপার নিয়ে উদাসীন। অনেকেই আছেন যারা এইসব সিকিউরিটির ধার ধারেন না, উদাস উদাস গলায় বলেন “আমার ফেসবুক কে হ্যাক করবে”। কিন্ত সবচেয়ে বেশি ঝামেলাটা হয় এদের নিয়েই। এদের ফেসবুক অ্যাকাউন্টটার সামান্য কিছু হলেই ওনারা প্রায় আধপাগল অবস্থায় চলে যান। বন্ধু বান্ধবের অ্যাকাউন্ট থেকে স্ট্যাটাস দেন “তমুকের অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে, কোন স্ট্যাটাস তার দেয়া না”।
এই আধপাগল অবস্থা কাটানোর সবচেয়ে ভালো ব্যবস্থা হচ্ছে আজকেই আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটা খুব দ্রুত সিকিউর করে ফেলা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে করবেন।
প্রথমত, আপনার ই-মেইল অ্যাকাউন্টটা আপ-টু-ডেট রাখবেন, অনলাইনে যে কোন অ্যাকাউন্ট খোলার প্রথম ধাপ হচ্ছে ই-মেইল অ্যাড্রেস দেয়া। এত গুরুত্বপূর্ণ যেটা তা তো একটু হালনাগাদ রাখতেই হবে। আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেসটির পাসওয়ার্ড, সিকিউরিটি কোয়েশ্চেন এমন হতে হবে যাতে কোনভাবেই অন্য কেউ তা আন্দাজও করতে না পারে।
দ্বিতীয়ত, আপনার যে কোন অনলাইন অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড হতে হবে খুবই শক্তিশালী, আর কোন ভাবেই এক অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড আরেক অ্যাকাউন্টে ব্যবহার করবেন না। এখন আপনি জিজ্ঞেস করতে পারেন এতগুলা কঠিন পাসওয়ার্ড কী আকাশ থেকে পাবো? আর আমরা যেহেতু ফটোগ্রাফিক মেমোরির অধিকারী না তাই এতগুলা কঠিন পাসওয়ার্ড তো মনে রাখাও সম্ভব না। অবশ্যই সম্ভব। ধরেন আপনার নাম সাকিব আল হাসান, আপনার প্রিয় সংখ্যা ৭৫, আপনার ভালোবাসার মানুষটার নাম শিশির। এখন এখান থেকে একটা কঠিন পাসওয়ার্ড দাড়া করানোই যায়। সাকিব আল হাসানের SAH, শিশিরের নাম Shishir, আর প্রিয় সংখ্যা 75। সুতরাং আপনার পাসওয়ার্ড হতে পারে SAH$75$Shishir। কারো আন্দাজ করার জন্য এটা কিন্ত বেশ কঠিন পাসওয়ার্ড। আবার আপনার মনে রাখাও কঠিন কিছু না। এখন এই পাসওয়ার্ড যেখানে ব্যবহার করবেন সেই অনুযায়ী পরিবর্তন হবে। যেমন ফেসবুকের অদ্যাক্ষর F – সেই হিসেবে আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড হতে পারে SAH$F75$Shishir আবার ইন্সটাগ্রামের পাসওয়ার্ড হতে পারে SAH$I75$Shishir। এমনভাবে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করলে মনে হয় না আর কোন ঝামেলার কিছু আছে।
তৃতীয়ত, ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম সব জায়গাতেই ‘টুএফএ’ নামের একটা অপশন আছে, অপশনটি অ্যাকটিভেট করে রাখুন। অ্যাকটিভেট করার সময় আপনার ব্যক্তিগত মোবাইল নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন। এর সুবিধা হচ্ছে যদি কেউ আপনার ই-মেইল আর পাসওয়ার্ড পুরোটা কোনভাবে জেনেও যায় তবুও লগ ইন করার পর তাকে আরো একটি কোড দিতে হবে, যেই কোডটি এস এম এস মাধ্যমে আপনার মোবাইল ফোনে আসবে। যেহেতু আপনার ফোন আপনার কাছেই থাকবে তার মানে হ্যাক করা প্রায় ইম্পসিবল ব্যাপার স্যাপার।
চতুর্থত, অনেকেই আছেন ফেসবুকে বিভিন্ন অ্যাপ ট্রাই করেন। আপনার ক্রাশ কে, আপনার কার সাথে বিবাহ হবে, কে আপনাকে ভালোবাসে এইসব আর কি। এইসব অ্যাপ হচ্ছে বদের আখড়া। যতটা সম্ভব এইসব অ্যাপ এড়িয়ে চলবেন। আপনার কার সাথে বিয়ে হবে সেটা অ্যাপ দিয়ে বের করতে যেয়ে অ্যাকাউন্ট খোয়ানোর কী দরকার?
পঞ্চমত, প্রায় সব জায়গাতেই অ্যাকাউন্ট সিকিউর করার জন্য ‘সিকিউরিটি কোয়েশ্চেন’ নামের একটা অপশন থাকে। তাতে তিনটি প্রশ্ন দেয়া থাকে, আপনাকে তার উত্তর দিতে হবে। এর কারণ হচ্ছে যদি আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাকও হয় কখনো, আপনাকে জিজ্ঞেস করবে এই তিনটা প্রশ্নের অ্যান্সার কী? দিতে পারলেই আপনার অ্যাকাউন্ট আপনি রিগেইন করতে পারবেন। এখন কথা হচ্ছে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে খুবই ট্রিকস করে। ধরেন প্রথম প্রশ্ন করা হল – “What’s your current country?” আপনি স্বাভাবিক ভাবেই উত্তর দিবেন “Bangladesh”। এখন একটু ভাবেন, আপনার কারেন্ট কান্ট্রি যে বাংলাদেশ তা কারোই অজানা থাকার কথা না। আবার বাবার নাম, মায়ের নাম এগুলাও জানা খুব কঠিন কিছু না। এভাবে যে কেউ আপনার অ্যাকাউন্টটা পেয়ে যেতে পারে। তাই উত্তর দিতে হবে উল্টাপাল্টা টাইপের। যদি জিজ্ঞেস করে “What’s your current country?” আপনি উত্তর দিবেন “Shakib Al Hasan”, যদি প্রশ্ন হয় “What’s your mother’s name?” তাহলে উত্তর দিবেন “Bangladesh”। এই অ্যান্সারগুলা আপনি মনে রাখতে পারলেই হলো, সঠিক কি বেঠিক তার দরকার নেই। আপনার অ্যাকাউন্টও আর হ্যাক হবার বা হাতছাড়া হবার কোন ভয় নেই।
অনলাইন শপিং
ডিজিটাল বাংলাদেশ যতটা আগাচ্ছে ততটাই পাল্লা দিয়ে আগাচ্ছে আমাদের অনলাইন শপগুলা। প্রায় সব বড় ব্র্যান্ডের এখন অনলাইন শপ আছে, আর আছে হাজার হাজার ছোট ছোট অনলাইন শপ। অনেকেই আছেন যারা দোকানের ধাক্কাধাক্কির ভয়ে অনলাইনেই অর্ডার দিয়ে দেন। অনলাইন শপগুলোতে ক্যাশ অন ডেলিভারি ছাড়াও বিভিন্ন পেমেন্ট গেটওয়ে সেট করা থাকে। সেই পেমেন্ট গেটওয়েতে ভিসা, মাস্টারকার্ড, অ্যামেক্স দিয়ে পে করার ব্যবস্থা থাকে। এইসব পেমেন্ট গেটওয়ে ইউজ করার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন এটা সেফ কিনা। দরকার হলে ওয়েবসাইটের সাপোর্টে কল করে জিজ্ঞেস করে নিতে পারেন। সেফ এবং সিকিওরড না হয়ে কখনোই আপনার কার্ডের নম্বর বা পিন অনলাইনে কোন ফর্মে ইনপুট করবেন না। সবচেয়ে সেফ অবশ্যই ক্যাশ অন ডেলিভারি, তাছাড়া রকেট কিংবা বিকাশেও পে করতে পারেন, তবে মাস্টার কার্ড অথবা ভিসা কার্ড অনলাইনে যতটা কম পারা যায় ততটা কম ব্যবহার করাই ভালো। আর যদি ব্যবহার করতেই হয় কমন সেন্স খাটিয়ে ব্যবহার করবেন।
স্প্যামিং/ফিশিং
কখনো স্প্যাম মেইল পাননি এই পৃথিবীতে সম্ভবত এমন কেউ নেই। স্প্যাম মেইলে আপনাকে ফ্রি পাওয়ার লোভ দেখাবে, ভয় দেখাবে আপনার গোপন কিছু বলে দেয়ার। সব কিছুর উদ্দেশ্য একটাই - আপনাকে যে কোন ভাবে লিংকে ক্লিক করানো। সেই লিংকে হয় কোন ভাইরাস অ্যাটাচমেন্ট থাকে অথবা কোন ম্যালওয়ার থাকে যেটা ক্লিক করা মাত্রই আপনার ফোন কিংবা পিসিতে ডাউনলোড হবে তারপর শুরু করবে আপনার পিসি বা ফোনের বারোটা বাজানো। সাধারনত কোন অ্যান্টিভাইরাস থাকলেই এই সমস্যার হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তবুও যতটা পারবেন স্প্যাম মেইলের অ্যাটাচমেন্টে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকবেন। এমন মেইলও মাঝে মধ্যে আসতে পারে যাতে ক্লিক করা মাত্র দেখবেন ফেসবুকের মত পেজ অথবা জিমেইলের মতো পেজ, সেই সব পেজে ই-মেইল বা পাসওয়ার্ড দেয়া থেকে ১০০ হাত দূরে থাকবেন। facebook.com, gmail.com এইসব ওয়েবসাইট অথবা ফেসবুক টুইটারের অফিসিয়াল অ্যাপ ছাড়া কখনোই আপনার ই-মেইল এবং পাসওয়ার্ড ইনপুট করবেন না।
খুব সাধারন এই বিষয়গুলো মেনে চলুন, অনলাইনে এরপর থেকে আপনি আর কখনোই অসুস্থ হবেন না। আর এই কাঠফাটা গরমে অফলাইনে ভালো থাকার জন্য বেশি বেশি পানি খান। অনলাইন অফলাইন দুই জীবনের জন্যই শুভকামনা।

